কোচিং এর কাজে খুলনা যাচ্ছিলাম। গুলিস্তান টু মাওয়ার একটা গাড়িতে উঠে, দেখি চলিতেছে সার্কাস, নাই দর্শকের অভাব। আহ কি তামাশা! পাঁচ মিনিট পর গাড়ি ছাড়বে বলাতে টিকিট কেটেছি, কিন্তু গাড়িটা টেক অফ করতে ঘন্টা খানিকের ও বেশী সময় লাগালো। কেরানীগঞ্জের বাবুবাজার ব্রীজ পার হওয়া পর্যন্ত যে কত কোটি বিলিয়ন ধুলাবালি বাসে ঢুকেছে, তার হিসাব করা গেলেও, বাস যে কতবার থেমে থেমে যাত্রী উঠায়ছে (যদিও আর পা ফেলার জায়গা ছিলনা) তার হিসাব মিলানো এখনো সম্ভব হয়নি। এমনটায় চলমান ছিল শ্রীনগর এর কিছুটা আগে পর্যন্ত। অতঃপর বিরক্তপূর্বক, পাশের সিটের লোককে সাইডে রেখে, জোর করে গেটটা লক করে দিতে উঠে গেলাম। অার কনডাক্টরকে বল্লাম, শ্লা বাস আর এক জায়গাতেও যাত্রী উঠাতে দাঁড়াইলে, তখন কিন্তু মাইর খাবি। --কনডাক্টর: আচ্ছা ভাই আর থামবো না। স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে তারপর একটু ঝিমাচ্ছিলাম, অতঃপর হঠাৎ বিকট আওয়াজে, ---আপনারা ঠিকই মাওয়াঘাটে চলে যাবেন! আমিও গাড়ি থেকে নেমে যাব, কিন্তু আপনাদের হাতে-পায়ে, বুকে-পিঠে, মাজায়-কোমরে, লুঙ্গীর ভিতরে সেই ব্যাথা-দুব্বলতা কিন্তু থেকে যাবে। বাস তারপর আর যাত্রী না উঠালেও শ্...
valo laglo vaijan
ReplyDelete